HomeNational NewsTop Indian CEO : তাবড় দিগগজদের হারিয়ে ভারতের সেরা প্রভাবশালী সিইও’র শিরোপা...

Top Indian CEO : তাবড় দিগগজদের হারিয়ে ভারতের সেরা প্রভাবশালী সিইও’র শিরোপা ছিনিয়ে নিলেন এই মহারত্ন সংস্থার কর্তা !

spot_img
spot_imgspot_img
- Advertisement -

নিজস্ব প্রতিনিধি, নিউজবাংলা : দেশ বিদেশের প্রথমসারির সংস্থাগুলির পরিচালকদের নিয়ে সমীক্ষায় ভারতের সেরা সিইও’র শিরোপা ছিনিয়ে নিলেন দেশের নবরত্ন সংস্থার কর্তা এস. এম. বৈদ্য। ‘সিইও ওয়ার্ল্ড ম্যাগাজিন’-এর প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী এবছর ২০২৩ সালে ভারতের (Top Indian CEO) সব থেকে প্রভাবশালী সিইও হিসেবে মি. বৈদ্য’কে স্থান দেওয়া হয়েছে। এরই পাশাপাশি বিশ্বের তাবড় ১২০০ সিইও’র মধ্যে থেকে তিনি ৮১তম স্থানটি দখল করেছেন বলে খবর।

এস. এম. বৈদ্য এই মুহূর্তে ইন্ডিয়ান অয়েল-এর চেয়ারম্যান হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। স্বভাবতই তাঁর এই সাফল্যে খুশির হাওয়া ছড়িয়েছে ইন্ডিয়ান অয়েল পরিবারেও। তবে এই সাফল্যকে নিজের ব্যক্তিগত কৃতিত্ব হিসেবে মানতে রাজি নয় মি. বৈদ্য। তিনি জানান, “এই সাফল্য আদতে আগামীর সুরক্ষিত গ্রিন এনার্জির দিকে এগিয়ে চলার জন্য ইন্ডিয়ান অয়েল টিমের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল”। তাঁর মতে, “এই মুহূর্তে ইন্ডিয়ান অয়েল একটি অসাধারণ উচ্চতায় রয়েছে, এবং এই সম্মান আরও উচ্চতা অর্জনের জন্য আমাদের সংকল্পকে আরও শক্তিশালী করবে”।

দীর্ঘ প্রায় ৩৬ বছর ধরে পেট্রলিয়াম ও রিফাইনারী ইন্ডারস্ট্রিতে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে চলেছেন মি. বৈদ্য। ইন্ডিয়ান অয়েলের মুল জ্বালানী ব্যবসা পরিচালনায় আসার আগে তিনি গ্রিন এজেন্ডার মাধ্যমে পরিবেশগত সংবেদনশীলতার ওপর সাফল্যের সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যা নতুন করে গতি পেয়েছে যখন তিনি ঘোষণা করেছেন ইন্ডিয়ান অয়েলের লক্ষ আগামী ২০৪৬ সালের মধ্যে নেট জিরো অপারেশনাল নির্গমন।

মিঃ বৈদ্য ভারতীয় কর্পোরেট সংস্থার প্রধান হিসেবে ভারতে চিতা পুনঃপ্রবর্তন কর্মসূচিকে সমর্থন করার পাশাপাশি ভারতীয় একক শিংযুক্ত গন্ডার রক্ষা করার মতো উদ্যোগের মাধ্যমে ইন্ডিয়ান অয়েলকে দৃঢ়ভাবে সামনে রেখেছেন। তাঁর জনকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে স্বাস্থ্য-সেবা, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণের মতো একাধিক ক্ষেত্রে সামাজিক ক্ষেত্রের প্রসারে ইন্ডিয়ান অয়েল ভারতের অন্যতম মূল্যবান সামাজিক উদ্যোগকারী সংস্থা হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে।

সিইও ওয়ার্ল্ডের র্যা ঙ্কিংয়ে মি. বৈদ্যের নেতৃত্ব, বৈশ্বিক প্রভাব এবং বিশ্বব্যাপী শক্তি আলোচনার প্রতি তাঁর অবদানের প্রভাবকে স্বীকৃতি দিয়েছে। মূল্যায়নের মাপকাঠিতে দেখা হয়েছে তাঁর পরিচালিনায় কোম্পানির আর্থিক আয়, পরিবেশগত ট্র্যাক রেকর্ড, সংস্থার ওপর নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক প্রচার, বাজারের শেয়ার, বাজার মূলধন এবং ব্র্যান্ডের সংবাদযোগ্যতা এবং প্রভাব প্রমুখ বিষয়।

- Advertisement -

নিয়মিত খবরে থাকতে আমাদের সোশ্যাল সাইটে যুক্ত হয়ে যান

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments