নিউজ বাংলা ডেস্ক : দেশে করোনা সংক্রমনের হার নিম্নমুখী হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলেছিল চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ মহলে। তারই মাঝে চিকিৎসকদের দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে বর্তমানের ডেল্টা প্লাস ভেরিয়েন্ট! এই নিয়ে রীতিমতো আলোচনা শুরু হয়েছে বিশেষজ্ঞ মহলে।
দেশে দ্বিতীয় ঢেউয়ের পরে তৃতীয় ঢেউ এর প্রভাব নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলেছে চিকিৎসা মহলে। তৃতীয় ঢেউ এর প্রভাবে সংক্রমনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে টিকাকরণের ওপরেই বেশি জোর দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যেই ডেল্টা প্লাস ভেরিয়েন্টে আক্রান্ত হয়ে দেশে প্রথম মহিলার মৃত্যু হয়েছে মধ্যপ্রদেশে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৪০৬৯ জন। সুস্থতার হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৬ শতাংশের বেশি। সুস্থ হয়েছেন ৬৮৮৮৫ জন। দেশে এই মুহূর্তে করোনা রোগীর সংখ্যা ৬ লক্ষ ২৯ হাজার ৫৭।
দেশে তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়া এবং ডেল্টা প্লাস স্ট্রেনে সংক্রমন মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। সেক্ষেত্রে টিকাকরণের ওপর জোর দিয়ে আরো বেশি মাত্রায় দৈনিক টিকাকরণ কর্মসূচির হার বাড়াতে হবে। নাহলে তৃতীয় ঢেউ এর পূর্বে এই কর্মসূচী সম্পূর্ণ করা যাবে না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।